সারাবিশ্ব | তারিখঃ February 26th, 2016 | নিউজ টি পড়া হয়েছেঃ 476 বার

ডেস্ক: মহাসমুদ্রের তলায় এতোটাই প্লাস্টিক ছড়িয়ে পড়েছে যে একেকটা মহাসাগরকে বলা হচ্ছে – প্লাস্টিক সুপ।
অস্ট্রেলিয়ার সংসদের উদ্যোগে পরিবেশের ওপর চালানো এক গবেষণায় মহাসমুদ্রে প্লাস্টিকের দূষণের ভয়াবহতাকে তুলে ধরা হয়েছে ঠিক এই একটি উপমা দিয়েই।
গবেষকরা বলছেন, শুধুমাত্র অস্ট্রেলিয়ার জলসীমার ভেতরেই, চোখে দেখা যায় প্লাস্টিকের এরকম বর্জ্যের সংখ্যা সাড়ে তিন হাজার কোটি।
এছাড়াও আছে প্লাস্টিকের অগণিত আরো বহু কোটি আবর্জনা যা চোখে দেখা যায় না।
সমুদ্রে এই প্লাস্টিক দূষণের জন্যে দায়ী মানুষ
সমুদ্রে জীব ও প্রাণীদের ওপর গবেষণা করেন এরকম একজন মেরিন বায়োলজিস্ট বেন জোন্স। তিনি বলছেন, মহাসাগরে ছড়িয়ে পড়া প্লাস্টিকের এসব টুকরো শুধু সামুদ্রিক প্রাণীর জন্যেই তিকর নয়, মানুষের স্বাস্থ্যের জন্যেও হুমকি হয়ে উঠছে।
“প্লাস্টিকের কখনো য় হয় না। আমরা যখন আমাদের আশেপাশে প্লাস্টিকের জিনিসপত্র ছুড়ে ফেলি সেগুলো ভেঙে ছোট ছোট টুকরায় পরিণত হয়। আর এসব প্লাস্টিক মহাসমুদ্রে অত অবস্থায় থেকে যায় কোটি কোটি বছর। প্লাস্টিকের এসব ুদ্রাতিুদ্র কণা পরিবেশের জন্যে এখন বড়ো ধরনের এক সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।”
তিনি বলেন, “একটা উদাহরণ দেওয়া যাক- যুক্তরাষ্ট্রে যতো মাছ আছে তার ৫০ শতাংশের পেটের ভেতরেই প্লাস্টিক পাওয়া যাবে। একই কথা প্রযোজ্য ইন্দোনেশিয়ার বেলাতেও। আর এভাবেই আমাদের খাদ্যচক্রের ভেতরে প্লাস্টিক ঢুকে পড়েছে।”
বিজ্ঞানীরা বলছেন, প্লাস্টিকের ুদ্রাতিুদ্র যেসব কণা কসমেটিক্স এবং টুথপেস্টে ব্যবহার করা হয়, সেগুলোকে গিলে খাচ্ছে মাছ এবং পরে সামুদ্রিক মাছ খেয়ে সেগুলোকে শরীরে নিচ্ছে মানুষ। আর সেটা মানুষের শরীসমুদ্রে ছড়িয়ে পড়া এসব প্লাস্টিক পরিষ্কারের কাজ করছে অস্ট্রেলিয়ার একটি দাতব্য সংস্থা- টাঙ্গারোয়া ব্লু ফাউন্ডেশন। সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেইডি টেলর। বিবিসিকে দেওয়া সাাৎকারে তিনি বলেছেন, মানুষই এই সমস্যা সৃষ্টি করেছে। এখন মানুষকেই এর সমাধান করতে হবে।
“মূল কথা হচ্ছে, মহাসমুদ্রে যা কিছু আছে, সেটা অস্ট্রেলিয়ার আশেপাশেই হোক, কিম্বা পৃথিবীর যেকোনো দেশেই হোক, কথা হচ্ছে মানুষের আচার আচরণের কারণেই এসব ছড়িয়ে পড়েছে। পরিবেশের জন্যে এটা এখন অনেক বড়ো একটা সমস্যা। ভবিষ্যতেও যে খুব দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে তা নয়। তবে এই সমস্যার একটা সহজ সমাধান আছে।”
তিনি বলেন, এজন্যে মানুষের আচার আচরণের মধ্যে শুধু একটা পরিবর্তন আনতে হবে।
মহাসমুদ্রে প্লাস্টিকের এই দূষণ নিয়ে শুনুন বাংলাদেশে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্র বিজ্ঞানী সাইদুর রহমান চৌধুরীর সাাৎকার:
ব্রেইন ব্যাঙ্ক। শুনতেই চমকে ওঠার মতো। হ্যাঁ, ব্রিটেনে এরকম দশটি ব্রেইন ব্যাঙ্কের একটি নেটওয়ার্ক আছে। এখানে মানুষের মস্তিষ্ক রাখা আছে গবেষণার জন্যে। মেডিকেল রিসার্চ কাউন্সিলের উদ্যোগে এসব মস্তিষ্ক সংগ্রহ ও সংরণ করা হয়।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, মানুষের মস্তিষ্কে বিশেষ কি আছে যা এই পৃথিবীর আর সবকিছু থেকে আমাদেরকে আলাদা করেছে? বিজ্ঞানীদের মতে পৃথিবীতে যতো প্রাণী আছে তার মধ্যে মানুষের মস্তিষ্কই সবচে জটিল। বিবিসির ফার্গুস ওয়ালশ মানুষের মস্তিষ্ক দেখতে গিয়েছিলেন এরকমই একটি ব্যাঙ্ক- ব্রিস্টল ব্রেইন ব্যাঙ্কে।
তিনি বলছেন, প্রত্যেক বছর এরকম কয়েকশো মস্তিষ্ক এসব ব্যাঙ্কে দান করা হয়, মেডিকেলের গবেষণার জন্যে।
মানুষের এই মস্তিষ্কের ওজন গড়ে দেড় কিলোগ্রামের বা দেড় কেজির মতো। মানব দেহের যে মোট ওজন তার মাত্র দুই শতাংশ এই মস্তিষ্কের ওজন।
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
- কাজী অফিস নোয়াখালী চৌমুহনী
- চাটখিলের শাহাপুরে আওয়ামীলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন
- বন্ধু জুতা সেলাই করছেন, পাশে বসে গল্প করছেন মাশরাফি
- গতকাল থেকে খালেদা জিয়ার জ্বর
- জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জন সমন্বয়ে প্রকাশ্যে পানের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান !
- নোয়াখালীতে মহিলা বিষয়ক দপ্তরে জাতীয় পতাকা না করায় তদপ্ত সাপেক্ষে রাষ্ট্রীয় আইনে বিচার করার অনুরোধ
- নোয়াখালীতে পূজামন্ডপ পরিদর্শন ও অনুদান প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী
- ব্র্যাক এর সহযোগীতায় নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত
- মেডিকেল সেন্টার উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে শুরু, ভবিষ্যতে এটি নোবিপ্রবির আধুনিক হেলথ রিচার্স সেন্টারে উপনিত হবে – প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফারুক উদ্দিন
- বিআরটিএ নির্দেশনায় সুশৃঙ্খলভাবে পথ চলার আহবান করেন: জেলা প্রশাসক ও প্রকৌশলীগন
Leave a Reply