Untitled-2

আজ থেকে ১০ বছর আগের দিকে তাকালে দেখাযায়, মানুষ সাংবাদিককে অনেক সম্মান করত ও বিশ্বাস করত।

অনেক নিউজ আলোড়ন সৃষ্টি করত।আর প্রশাসন ছিল মিড়িয়ার বন্ধু ও শত্রু।ছিল সাংবাদিকতার পেশা গত গুনাবলী।কিন্তু দিন বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে সংবাদের দ্রুততা কিন্তু লোপ পাচ্ছে সংবাদের যথার্থতা। গত বছরের হিসেব অনুযায়ী দেশে রয়েছে প্রায় আড়াই থেকে তিন হাজার অনলাইন পত্রিকা।আর পাঁচ থেকে ছয়শতাধিক প্রিন্ট মিড়িয়া।

কিন্তু,অত্যন্ত দু:খের বিষয় মিড়িয়া হাউজ বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে কপি পেস্টের সাংবাদিকতা। অনেকে অনলাইন থেকে অনলাইনে কপি করে।আবার অনেকে অনলাইন কে মিড়িয়া মনে না করলেও ঠিকই অনলাইন থেকে নিউজ কপি করতে কার্পণ্য করে না।

আবার কপি করার সময় অনেক সময় অনলাইন মিড়িয়ার নাম মুছতেও ভুলে যান।।এদিকে অনেক স্থানীয় অনলাইন ও প্রিন্ট মিড়িয়া চালায় কোন যোগ্যতা ছাড়া।থাকে না নিয়মিত আপডেট বা প্রকাশ।কিন্তু ঠিকই নিজেকে দাবী করছে সম্পাদক।আবার অনেকে এই মিড়িয়াকে ব্যবহার করছে সন্ত্রাসীর হাতের ছুরির মত।

সন্ত্রাসীরা এক হতে পারলেও এক হতে পারছে না সাংবাদিকরা।তাই ব্যঙের ছাতার মত তৈরী হচ্ছে সাংবাদিক সংগঠন দেশের আনাছে কানাছে।আর মনে হচ্ছে সাংবাদিকতারর চেয়ে প্রধান কাজ হয়েগেছে সাংবাদিক সংগঠন তৈরী করা। আমি মনে করি কোন দেশ চালানোর জন্য বিচার বিভাগ আর মিড়িয়া যদি স্বচ্ছ থাকাই যথেষ্ট। মুক্তি পাক সাংবাদিকতা, ধ্বংস হোক অপসাংবাদিকতা

এম এন করিম (তরুন সাংবাদিক নোবিপ্রবি) ফেসবুক থেকে সংগ্রহ